ভোরে আলোতে নিজেকে দেখুন: সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠার উপকারিতা নিয়ে বলা বাহুল্য। এক জন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের ৮ ঘণ্টা ঘুম যথেষ্ট। তার বেশি ঘুমালে হজমের গন্ডগোল দেখা দিতে পারে। দেরি করে ওঠার ফলে নির্দিষ্ট সময় ধরে শরীরচর্চা করা যায় না। ভেবেচিন্তে স্বাস্থ্যকর নাস্তা বানিয়ে খাওয়ার সময়ও থাকে না। ভোরে বিছানা ছাড়লে সময় নিয়ে ব্যায়াম, নাস্তা—সবই নিয়মমাফিককারা সম্ভব হয়।
মেডিটেশন: মেন্টাল স্ট্রেস থেকে মুক্তি পেতে মেডিটেশনের কোনো বিকল্প নেই। সারা দিনের জন্য নিজেকে চনমনে রাখতে মেডিটেশন বা ধ্যান করতে পারেন। ৫-১০ মিনিট ধ্যান করে নিলে মন এবং মাথা শান্ত থাবে। শরীরের ভেতর থেকে শক্তি পাওয়া যাবে। প্রতিদিন ধ্যান করার অভ্যাসে ওজনও থাকবে নিয়ন্ত্রণে।
এক গ্লাস হালকা গরম পানি: এক গ্লাস হালকা গরম পানি খেয়ে সকাল শুরু করলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। বিশেষ করে ওজন কমাতে চাইলে গরম পানি বেশ কার্যকর। শরীরের যাবতীয় টক্সিন বের করে দিতে গরম পানির জুড়ি মেলা ভার।হজমের উন্নতিতেও দারুণ সাহায্য করে গরম পানি।
খাবের থাকুক প্রোটিন: ওজন কমানোর সময়ে অনেকেই প্রোটিন ঠিক মতো খান না। পুষ্টিবিদরা বলছেন, প্রোটিন আছে এমন খাবার অনেকক্ষণ পেট ভরতি রাখতে সাহায্য করে। ফলে বারে বারে খাবার খাওয়ার প্রবণতা কমে যায়। অনেকক্ষণ ধরে শরীরচর্চা করার শক্তিও জোগায় উচ্চ প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার।
শরীরচর্চা: ওজন কমানোর অন্যতম অস্ত্র। ওজন কমাতে নিয়মিত শরীরচর্চা করতেই হবে। এর বিকল্প কিছু নেই। জিমে হোক বা বাড়িতে, শারীরিক পরিশ্রম বজায় রাখতে হবে। সকালের দিকে শরীরচর্চা করে নিলে তা ওজন কমানোর প্রক্রিয়ায় বেশি প্রভাব ফেলে।
Leave a Reply